অধিকার ডেস্ক:: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২৮ টি এলাকা, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৭টি এলাকা এবং চট্টগ্রাম সিটির ১১টি এলাকা রেডজোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এছাড়াও রেডজোনে গাজীপুরের সব উপজেলা, নারায়ণগঞ্জ সদর, আড়াইহাজার, রুপগঞ্জ। করোনা প্রতিরোধে গঠিত কেন্দ্রীয় টেকনিক্যাল কমিটি এই জোন চিহ্নিতকরণের কাজটি করে।
ঢাকা উত্তর সিটির রেড জোন চিহ্নিত এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে-
উত্তর সিটি করপোরেশনের যে ১৭ এলাকাকে রেড জোন হিসেবে ধরা হয়েছে সেগুলো হলো: বসুন্ধরা, বাড্ডা, ক্যান্টনমেন্ট, মহাখালী, তেজগাঁও, রামপুরা, আফতাবনগর, মোহাম্মদপুর, কল্যাণপুর, গুলশান, মগবাজার, এয়ারপোর্ট, বনশ্রী, রায়েরবাজার, রাজাবাজার, উত্তরা, মিরপুর।
ঢাকা দক্ষিণ সিটির রেড জোন চিহ্নিত এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে-
দক্ষিণ সিটির ২৮টি এলাকার মধ্যে আছে: যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, মুগদা, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, জিগাতলা, লালবাগ, আজিমপুর, বাসাবো, শান্তিনগর, পল্টন, কলাবাগান, রমনা, সূত্রাপুর, মালিবাগ, কোতোয়ালি, টিকাটুলি, মিটফোর্ড, শাহজাহানপুর, মতিঝিল, ওয়ারী, খিলগাঁও, পরিবাগ, কদমতলী, সিদ্ধেশ্বরী, লক্ষ্মীবাজার, এলিফ্যান্ট রোড, সেগুনবাগিচা।
চট্টগ্রাম সিটির রেড জোন চিহ্নিত এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে-
চট্টগ্রাম সিটির ১০ এলাকাকে রেড জোনের মধ্যে রাখা হয়েছে। সেগুলো হলো, চট্টগ্রাম বন্দরে ৩৭ ও ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড, পতেঙ্গার ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড, পাহাড়তলির ১০ নম্বর ওয়ার্ড, কোতোয়ালির ১৬, ২০, ২১ ও ২২ নম্বর ওয়ার্ড, খুলশীর ১৪ নম্বর ওয়ার্ড, হালিশহর এলাকার ২৬ নম্বর ওয়ার্ড।
ঢাকা উত্তর সিটির পূর্ব রাজাবাজের গত ৯ই জুন রাত ১২টা থেকে লকডাউন শুরু হয়েছে। এ ছাড়া গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার তিনটি ওয়ার্ড, মাধবদীর বিরামপুর এলাকা ও পলাশের চরসুন্দর এলাকা এখন লকডাউন আছে।
করোনা পরিস্থিতিতে টানা দুই মাসেরও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর সীমিত পরিসরে অফিস চালু হয় গত ৩১শে মে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ঘোষিত ওই প্রজ্ঞাপনের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয় আগামী ১৫ই জুন পর্যন্ত।